শেখ হাসিনার এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার অর্জনে যুবলীগের আনন্দ মিছিল
নিউজ ডেস্ক:
|
বঙ্গবন্ধু এভিনিউ যুবলীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শেখ হাসিনা জাতিসংঘের এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার অর্জন করায় বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল-এর আহ্বানে আনন্দ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। আজ শনিবার সকালে কর্মসূচিতে উপস্থিত নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে এক বিবৃতিতে যুবলীগ চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ বলেন-জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বপ্ন দেখেছিলেন বাঙালি জাতি পৃথিবীর বুকে মাথা উচু করে দাঁড়াবে। আর সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করেছেন আমাদের নেত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। এই মুকুট মণি উপাধি প্রাপ্তির মাধ্যমে তিনি বাংলাদেশকে মর্যাদাশীল আসনে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। এর জন্য আমরা বাঙালি জাতি হিসেবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞ। তিনি আরও বলেন-প্রিয় নেত্রীকে মুকুট মণি উপাধিতে ভূষিত করেছেন আর্থ ইনস্টিটিউট, কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, গ্লোবাল মাস্টার্স অফ ডেভেলপমেন্ট প্র্যাক্টিস এবং ইউএন সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সল্যুশনস নেটওয়ার্ক।” এ থেকে বোঝা যায় আজ বিশ্ব দরবারে রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা কতখানি সফল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে এই অনার এই সম্মান জাতি হিসেবে আমাদের মুখ উজ্জ্বল হয়েছে এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে বাংলাদেশকে পৃথিবীর বুকে পরিচিত করেছে। মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল বলেন-১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে হত্যা করার পর জিয়াউর রহমান ও স্বাধীনতা বিরোধী চক্ররা এই দেশকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছিল। এই দেশের মানুষের ভোটের অধিকার, ভাতের অধিকার, কথা বলার অধিকার কেড়ে নিয়েছিল জিয়াউর রহমানরা। ১৯৮১ সালের ১৭ মে বঙ্গবন্ধুকন্যা স্বদেশে ফিরে আসার পর ধীরে ধীরে আজকের বাংলাদেশ। তাঁর দেশপ্রেম, মানুষের প্রতি মাতৃবোধ ও ভালবাসা আজকের এই অবস্থানে নিয়ে এসেছে। জাতি সংঘ কর্তৃক রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনাকে এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার দেওয়ায় আমরা বাঙালি জাতি হিসেবে আনন্দিত, গর্বিত। আমি মনে করি এই পুরস্কার শুধু শেখ হাসিনার নয়, এই পুরস্কার যুবলীগের, এই পুরস্কার বাঙালি জাতির। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন-যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য এ্যাড. মামুনুর রশীদ, মোঃ রফিকুল ইসলাম, মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার মৃনাল কান্তি জোদ্দার, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মোঃ বদিউল আলম, মোঃ রফিকুল আলম জোয়ার্দার সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মোঃ মাজহারুল ইসলাম, মোঃ সাইফুর রহমান সোহাগ, মোঃ জহির উদ্দিন খসরু, মশিউর রহমান চপল, প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মোঃ সাদ্দাম হোসেন পাভেল, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মোঃ শামছুল আলম অনিক, জনশক্তি ও কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক শাহীন মালুম, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আবদুল হাই, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ আব্দুল মুকিত চৌধুরী, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. মুক্তা আক্তার, উপ-দপ্তর সম্পাদক মোঃ দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপ-তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এন আই আহমেদ সৈকত, উপ-সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক ফজলে রাব্বী স্মরণ, উপ-তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক শেখ মোহাম্মদ মিসির আলি, উপ-কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক মোল্লা রওশন জামির রানা, উপ-মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ গোলাম কিবরিয়া শামীম, উপ-ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হরে কৃষ্ণ বৈদ্য, উপ-মহিলা সম্পাদক সৈয়দা সানজিদা শারমীন, সহ-সম্পাদক মির্জা মোঃ নাসিউল আলম শুভ্র, মোঃ রাজু আহমেদ, মোঃ মাইদুল ইসলাম, মোঃ আব্দুর রহমান জীবন, মোঃ আলমগীর হোসেন শাহ জয়, মোঃ কামরুল হাসান লিংকন, মোঃ বাবলুর রহমান বাবলু, মোঃ মনিরুজ্জামান পিন্টু, মোঃ মনিরুল ইসলাম আকাশ, এ্যাড. মোঃ জয়নাল আবেদীন চৌধুরী রিগ্যান, কার্যনির্বাহী সদস্য মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ, এ্যাড. মোঃ গোলাম কিবরিয়া, প্রফেসর ড. মোঃ আরশেদ আলী আশিক, জি এম গাফফার হোসেন, রাজু আহমেদ (ভিপি) মিরান, ইঞ্জি. মোঃ মুক্তার হোসেন চৌধুরী কামাল, এ্যাড. শওকত হায়াত, ইঞ্জি. মোঃ আসাদুল্লাহ তুষার, মানিক লাল ঘোষ, মোঃ মোবাশ্বের হোসেন স্বরাজ, মোঃ নূর হোসেন সৈকত, মোঃ মুজিবুর রহমান মুজিব, মোঃ জসিম উদ্দিন, ইঞ্জি. মোঃ শহিদুল ইসলাম সরকার, ডাঃ মোঃ আওরঙ্গজেব, এ্যাড. শেখ মোঃ তরিকুল ইসলাম, এ্যাড. মোঃ সাজেদুর রহমান চৌধুরী বিপ্লব, মোঃ আসাদুজ্জামান সুমন, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাইন উদ্দিন রানা, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজাসহ কেন্দ্রীয়, মহানগর ও বিভিন্ন ওয়ার্ড নেতৃবৃন্দ। |
« পূর্ববর্তী সংবাদ | পরবর্তী সংবাদ » |