আমাদের লজিস্টিক সাপোর্ট ও প্রশিক্ষণ প্রয়োজনঃ এটিইউ প্রধান
নিউজ ডেস্ক:
প্রকাশ: মঙ্গলবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০২:২৯ রাত | অনলাইন সংস্করণ
|
লজিস্টিক সাপোর্ট ও প্রশিক্ষণে পুলিশের অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ) এখনো কাঙ্ক্ষিত জায়গায় পৌঁছাতে পারেনি জানিয়ে সংস্থাটির প্রধান এস এম রুহুল আমিন বলেছেন, এটিইউ নতুন সংগঠন। আমাদের আরও লজিস্টিক সাপোর্ট ও প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের পঞ্চম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এটিইউ প্রধান বলেন, ২১ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর ওপর বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। এরপর আমরা অনেকটা নিরাপদে ছিলাম। ২০১৬ সালে আবার বিচ্ছিন্নভাবে দেশকে অশান্ত করতে একটি প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল। ঠিক সে সময়ে জঙ্গিবাদবিরোধী একটি কেন্দ্রীয় সংগঠন গঠনের প্রয়োজনীয়তা প্রবলভাবে দেখা দেয়। তারই ধারাবাহিকতায় অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট গঠিত হয়। ২০১৭ সাল থেকে ২২, এই পাঁচ বছরে আমরা অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের সঙ্গে কাজ করে সবার সহযোগিতায় জঙ্গিবাদ নির্মূলে বাংলাদেশ বিশ্বের কাছে একটি রোল মডেল হিসেবে প্রমাণ করেছে। ২০১৭ সালে অস্ট্রেলিয়ার ইন্সটিটিউট অব ইকোনমিক অ্যান্ড টেররিজমের লিস্টে আমাদের অবস্থান ছিল ২১তম। গত পাঁচ বছরে সেখান থেকে পিছিয়ে ৪০তম স্থানে গিয়েছি। অর্থাৎ আমাদের দেশে জঙ্গিবাদ পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। এটি সরকারের জঙ্গিবাদ নিয়ে জিরো টলারেন্স নীতি এবং এটিইউসহ জঙ্গিবাদ দমনে নিয়োজিত সব সংগঠনের কার্যক্রমের ফল। এস এম রুহুল আমিন বলেন, জাতিসংঘ ২০০৬ সালে গ্লোবাল কাউন্টার টেররিজম স্ট্র্যাটেজি প্রকাশ করে। সেখানে চারটি স্ট্র্যাটেজির কথা বলা হয় সদস্য রাষ্ট্রের জন্য। আমরা এটিইউ নতুন সংগঠন। সেখানে আমাদের লজিস্টিক সাপোর্ট ও প্রশিক্ষণে কাঙ্ক্ষিত জায়গায় পৌঁছাতে পারিনি। এখানে আমাদের আরও সাপোর্ট দরকার। ‘আমি যে বিষয়টি বলতে চাচ্ছি, এই চারটি স্ট্র্যাটেজির প্রথম বিষয়টি হলো জঙ্গিবাদ বিস্তারে ভূমিকা রাখে যে বিষয়গুলো, সেগুলো দমন করা। তার মধ্যে অনেকগুলো বিষয় আছে। যেমন- আর্থসামাজিক, রাজনৈতিক। আমি যেটি তুলে ধরতে চাই সেটি হলো একাডেমিক।’ |
ই-মেইল: ajbanglaonline@gmail.com
বাড়ি#৩৫/১০, রোড#১১, শেখেরটেক, ঢাকা ১২০৭